আলো অন্ধকার আমাদের অস্তিত্বে মিশে আছে সুখ—দুঃখের মতো। আমরা প্রতিনিয়ত কত কিছুই তো দেখছি, শুনছি। কিন্তু মনোবাঞ্ছা পুরনে ক’জন সৌন্দর্যের দেব—দেবীকে খুঁজে পেয়েছি?
জীবনের দ্বৈততায় কত বাধাবিঘ্ন, উদ্ভুত অবস্থার সঙ্গে যুদ্ধ করে আমরা আলোকময় পথ খুঁজে চলেছি। আলো এবং অন্ধকার আমাদের জীবনে আশা, স্বচ্ছতা, স্বাধীনতা এবং বোঝাপড়ার আত্মদর্শন। সেই আত্মদর্শনের উপলব্ধি নিয়ে নাজমুন নাহার স্টার লিখেছেন তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘আলো অন্ধকারে লেখা’,
আলো অন্ধকার আমাদের অস্তিত্বে মিশে আছে সুখ—দুঃখের মতো। আমরা প্রতিনিয়ত কত কিছুই তো দেখছি, শুনছি। কিন্তু মনোবাঞ্ছা পুরনে ক’জন সৌন্দর্যের দেব—দেবীকে খুঁজে পেয়েছি?
জীবনের দ্বৈততায় কত বাধাবিঘ্ন, উদ্ভুত অবস্থার সঙ্গে যুদ্ধ করে আমরা আলোকময় পথ খুঁজে চলেছি। আলো এবং অন্ধকার আমাদের জীবনে আশা, স্বচ্ছতা, স্বাধীনতা এবং বোঝাপড়ার আত্মদর্শন। সেই আত্মদর্শনের উপলব্ধি নিয়ে নাজমুন নাহার স্টার লিখেছেন তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘আলো অন্ধকারে লেখা’,
যা আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের ধারাবাহিক ইতিহাসে এক অবিচ্ছেদ্য, অপরিহার্য অংশ।
নাজমুন নাহারের ভাষ্যমতে তিনি যা লিখেছেন, সবই সত্য ঘটনার চালচিত্রে। তাঁর জীবনে এর থেকে বড় ঘটনা আর কিছুই নেই। তাঁর মতে ‘গল্প তৈরি করা যায়, গল্প লেখা যায় কিন্তু যেটা সত্য, সেটা বোধ হয় লেখা খুবই কঠিন।’
একজন হালিমা না হিন্দু ঘরের, না মুসলিম ঘরের। সে যেনো এক দেবী—শক্তি। একজন কায়সার আলী যেনো সচেতন পরমাত্মার প্রতিভূ। তখনকার বৃটিশ শাসনামল, দাঙ্গা, দেশভাগের সামাজিক প্রেক্ষাপট, ভাষা আন্দোলন, মধুর ক্যান্টিনের বিখ্যাত মধুদার মৃত্যু, মুক্তিযুদ্ধ— অর্জিত স্বাধীনতার সহ¯্র ইতিহাসের টুকরো টুকরো সত্য জানা যাবে এই বইয়ে।
আমাদের চারপাশে ছড়িয়ে—ছিটিয়ে আছে ভালো আর মন্দ। অজানা অন্ধকারকে জয় করার জন্যে এই বইটি হতে পারে একটি আলোকরশ্মি। লেখক ‘আলো অন্ধকারে লেখা’ বইটি দীর্ঘদিন নিভৃতে, নির্জনে একাগ্র মনে লিখেছেন পাঠকের জন্য। এর নির্মাণ সুন্দরতর নির্মাণ। আশাকরি, গ্রন্থটি পরমায়ু পাবে।
আলো অন্ধকার আমাদের অস্তিত্বে মিশে আছে সুখ—দুঃখের মতো। আমরা প্রতিনিয়ত কত কিছুই তো দেখছি, শুনছি। কিন্তু মনোবাঞ্ছা পুরনে ক’জন সৌন্দর্যের দেব—দেবীকে খুঁজে পেয়েছি?
জীবনের দ্বৈততায় কত বাধাবিঘ্ন, উদ্ভুত অবস্থার সঙ্গে যুদ্ধ করে আমরা আলোকময় পথ খুঁজে চলেছি। আলো এবং অন্ধকার আমাদের জীবনে আশা, স্বচ্ছতা, স্বাধীনতা এবং বোঝাপড়ার আত্মদর্শন। সেই আত্মদর্শনের উপলব্ধি নিয়ে নাজমুন নাহার স্টার লিখেছেন তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘আলো অন্ধকারে লেখা’,
By নাজমুন নাহার স্টার
Category: উপন্যাস
আলো অন্ধকার আমাদের অস্তিত্বে মিশে আছে সুখ—দুঃখের মতো। আমরা প্রতিনিয়ত কত কিছুই তো দেখছি, শুনছি। কিন্তু মনোবাঞ্ছা পুরনে ক’জন সৌন্দর্যের দেব—দেবীকে খুঁজে পেয়েছি?
জীবনের দ্বৈততায় কত বাধাবিঘ্ন, উদ্ভুত অবস্থার সঙ্গে যুদ্ধ করে আমরা আলোকময় পথ খুঁজে চলেছি। আলো এবং অন্ধকার আমাদের জীবনে আশা, স্বচ্ছতা, স্বাধীনতা এবং বোঝাপড়ার আত্মদর্শন। সেই আত্মদর্শনের উপলব্ধি নিয়ে নাজমুন নাহার স্টার লিখেছেন তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘আলো অন্ধকারে লেখা’,
যা আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের ধারাবাহিক ইতিহাসে এক অবিচ্ছেদ্য, অপরিহার্য অংশ।
নাজমুন নাহারের ভাষ্যমতে তিনি যা লিখেছেন, সবই সত্য ঘটনার চালচিত্রে। তাঁর জীবনে এর থেকে বড় ঘটনা আর কিছুই নেই। তাঁর মতে ‘গল্প তৈরি করা যায়, গল্প লেখা যায় কিন্তু যেটা সত্য, সেটা বোধ হয় লেখা খুবই কঠিন।’
একজন হালিমা না হিন্দু ঘরের, না মুসলিম ঘরের। সে যেনো এক দেবী—শক্তি। একজন কায়সার আলী যেনো সচেতন পরমাত্মার প্রতিভূ। তখনকার বৃটিশ শাসনামল, দাঙ্গা, দেশভাগের সামাজিক প্রেক্ষাপট, ভাষা আন্দোলন, মধুর ক্যান্টিনের বিখ্যাত মধুদার মৃত্যু, মুক্তিযুদ্ধ— অর্জিত স্বাধীনতার সহ¯্র ইতিহাসের টুকরো টুকরো সত্য জানা যাবে এই বইয়ে।
আমাদের চারপাশে ছড়িয়ে—ছিটিয়ে আছে ভালো আর মন্দ। অজানা অন্ধকারকে জয় করার জন্যে এই বইটি হতে পারে একটি আলোকরশ্মি। লেখক ‘আলো অন্ধকারে লেখা’ বইটি দীর্ঘদিন নিভৃতে, নির্জনে একাগ্র মনে লিখেছেন পাঠকের জন্য। এর নির্মাণ সুন্দরতর নির্মাণ। আশাকরি, গ্রন্থটি পরমায়ু পাবে।